1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন

গোবিন্দগঞ্জে জোরপূর্বক পুকুরের মাছ ধরে বিক্রি,সাত লক্ষ টাকার ক্ষতি

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪

ভুলবসত বিআরএস রের্কড অন্যর নামে হওয়ায় বাদীর নিজে চাষকৃত পুকুর থেকে জোরপূর্বক মাছ দরে বিক্রি করে প্রায় সাত লক্ষ টাকার ক্ষতি করে অভিযুক্ত আসামীরা। গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ থানার এজাহার সুত্রে জানা যায়, গত ১৫ আগষ্ট সকাল আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অভিযুক্ত রায়হান(৩২) পিতা মোহান্মদ আলী, মোহান্মদ আলী মাজেদ(৫৫), মাহমুদুর রহমান ঠান্ডা(৪৮) উভয় পিতা রমজান আলী, আইজল(৫৩) পিতা দুলাল,অসীম(৩০) জসীম(২৮) উভয় পিতা আইজল সর্বসাং ভাগদরিয়া,আব্দুস সামাদ ভুট্টা(৫২) পিতা ফকির মাহমুদ,তমাল হোসেন তুষার(২৮) আব্দুস সামাদ উভয় সাং বড় সাতাইল বাতাইল। আসামীগন দেশিয় অস্ত্র,রামদা ,লাঠি, হাসুয়া নিয়ে দলবদ্ধ হয়ে পুকুরে জাল ফালিয়ে বিভিন্ন প্রকার ছেড়ে দেওয়া মাছ মেরে বাজারে বিক্রি করে। বাদি সেলিম গংরা সরকার মৌখিক নিষেধ করার চেষ্টা করলে তাকে প্রানে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। কোন উপায় না পেয়ে জরুরী সেবা ৯৯৯ এ ফোন করে থানা পুলিশের সহায়তা চায় তারা। থানা পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়ে মাছ ধরা নিষেধ করলেও তারা তাদের কথা অমান্য করে জোর পূর্বক মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে। বাদি সেলিম সরকার অভিযোগ করেন, ১৬ অক্টবর সারা দিন তারা একই কায়দায় মাছ মেরে নিয়ে যায়। বড় সাতাইল বাতাইল মৌজার জেএল-২৪৭,খতিয়ান-২০৪ ও ২০৬, দাগ সাবেক-৭৭৮ হাল দাগ-১১৭৬ জমির পরিমান-১.০৬ একর। তফসিল বর্নিত জমির সিএস ও আর এস বাদীর ভাগী শরিক এর নামে আছে । বর্তমান বিআরএস রের্কড বিবাদী রায়হান ও মাহামুদুর এর নামে ভুল বসত প্রস্তুত হয়। আমরা বিষয়টি জানার পরে গাইবান্ধা ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইব্যুনালে রের্কড সংশোধনী মামলা দায়ের করি যা চলমান আছে। ইতি পুর্বেও বিবাদী গনের সাথে বন্টন মোকদ্দমা চলমান রহিয়াছে। মামলা মোকদ্দমা চলমান থাকা সর্তেও বিবাদীগন পাঁচ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করে টাকা দিলে তারা কোন ঝামেলা করবেনা বলেন। বাদী সেলিম গং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আইন নিজের হাতে না নিয়ে থানায় এসে এজাহার দায়ের করে। আইনের সহায়তায় অভিযুক্ত আসামীদের কঠিন শাস্তির দাবি করেন।
এ বিষয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আ,ফ,ম আছাদুজ্জামান বলেন এজাহার পেয়েছি। তদন্ত পূর্ব প্রয়োনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি