বিশেষ প্রতিনিধি গাইবান্ধা : গাইবান্ধায় জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সমপাদকের বাড়ি থেকে শহরের থানাপাড়ার আফজাল সুজের সাবেক মালিক হাসান আলীকে টানা এক মাস আটকে রেখে হত্যা করার ঘটনায় রোববার সকালে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস বিফ্রিং অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেস বিফ্রিংয়ে পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম জানান, এ ঘটনার পরিপ্রেড়্গিতে গাইবান্ধা জেলা পুলিশের পড়্গ থেকে জরুরী ভিত্তিতে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদনত্ম কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই তদনত্ম কমিটিতে রয়েছেন আহবায়ক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) রাহাত গাওহারী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেড কোয়ার্টার আবুল খায়ের ও পুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল লতিফ। আগামী ৭ কার্যদিবসে ঘটনাটি সরেজমিনে তদনত্ম করে এই তদনত্ম কমিটি তদনত্ম রিপোর্ট প্রদান করবেন।
পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেস বিফ্রিংয়ে পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম তাঁর সংড়্গিপ্ত বিফ্রিংয়ে জানান, এই ঘটনায় সুষ্ঠু তদনত্ম সাপেড়্গে দ্রম্নত প্রয়োজনীয় পদড়্গেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। এব্যাপারে আটক মাসুদ রানাকে জিজ্ঞাসাবাদ অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও এই ঘটনায় মামলা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। গঠিত তদনত্ম কমিটির রিপোর্ট প্রাপ্তি ও তদনত্ম সাপেড়্গে ব্যবসায়ি হাসান আলীর মৃত্যুর এই ঘটনা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সকল বিষয়ে দোষীদের বিরম্নদ্ধে প্রয়োজনীয় পদড়্গেপ ও আইনানুগ ব্যবস’া গ্রহণ করা হবে বলে তিনি উলেস্নখ করেন। তিনি আরও বলেন, এই ঘটনায় পুলিশ সদস্যসহ অন্য যারাই জড়িত থাকুক না কেন তাদের কাউকেই নুন্যতম ছাড় দেয়া হবে না বরং দ্রম্নত তাদের বিরম্নদ্ধে আইনানুগ প্রয়োজনীয় পদড়্গেপ গ্রহণ করা হবে।
প্রেস বিফ্রিংয়ে উপসি’ত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেড কোয়ার্টার আবুল খায়ের, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (বি সার্কেল) আবু লাইচ মো. ইলিয়াছ জিকু, পুলিশ পরিদর্শক (ডিআইওয়ান) মো. আব্দুল লতিফ প্রমুখ।