সরকারি নির্দেশনা না মেনে এখনো একজোড়া প্রতি পারিবারিক স্ত্রীর জন্য রাতে দিনে ধরনা দিচ্ছে আমি এই দুর্যোগ সময়ে মানুষের যাদের খাওয়ার পয়সা এখন নেই তারা কিস্তি কোথা থেকে দিবে তাই সকল এনজিওদের কর্মকর্তা এবং মালিকদের কাছে অনুরোধ জানাই এই দুর্যোগ মত সময়ে জনগণের কাছ থেকে খিস্তি জোর করে যাতে আদায় না করতে হয়।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে গত ৫ এপ্রিল থেকে ১১ এপ্রিল রাত ১২ পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। ঋণের কিস্তি নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের কর্মহীন মানুষ। ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ থাকায় আয় উপর্যন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। তার উপর বিভিন্ন এনজিও থেকে যারা ঋণ নিয়েছেন তারাও রয়েছেন ভীতিকর অবস্থায়।লকডাউন থাকা সত্ত্বেও গাইবান্ধা পৌরসভায় সেই নির্দেশনা অমান্য করে রাতে কিস্তি আদায়ের অভিযোগ উঠেছে বেসরকারি অনেক এনজিও’র কেন্দ্র ব্যবস্থাপক ও ঋণ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও রাতে কিস্তির টাকা তোলার জন্য সদস্যদের বাড়িতে গিয়ে বসে থাকতে দেখা গেছে।
গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক মহাদয়ের কাছে কর্মহীন মানুষের দাবি লকডাউন থাকাকালীন কিস্তি আদায় বন্ধ করা হোক।