চট্টগ্রামের সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরী ১১তম সংসদের তিনি হুইপের দায়িত্ব পান। লাগাতার তিনবার সংসদ সদস্য হবার কারনে ক্ষমতার দম্ভে ধরা কে সরা জ্ঞান মনে করেন না বলে, চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার একজন ভুক্তভোগি জেএটিভিকে ক্ষোভের সঙ্গে বলেছে।
নাম ও ছবি প্রদশনে অনিছুক এই ভোক্ত ভোগী হুইপের ভযে টটস্থ্য বলে জানান। গত একদশকে এম পি শামসুল হক চৌধুরী মদ জুয়া ক্লাব বান্যিজ্যসহ ক্যাসিনো কান্ডে সম্পীক্ত থেকে শত কোটি টাকার মালিকের তালিকায় নাম ওঠে আসে। শামসুল হক চৌধুরী অনুসারীরা মাদক সন্ত্রাস দখল ক্ষমতার কুব্যবহারে ও আধিপত্ত বিস্তারে বর্তমানে তিনি শীষে আছেন। ক্যাসিনো কান্ডের পর কিছুদিন তিনি চুপ ছিলেন দুদকের অনুসন্ধান বিদেশ যেতে নিষেজ্ঞা ব্যাংক হিসেব তলবের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই তার পরিবারের সদস্যদের আধিপত্ত বিস্তারের ঘটনা সামনে চলে আসে।
হুইপ পুত্র নাজমুল হক চৌধুরী শারন একজন ব্যাংক কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীকে নানা আটক করে, কোটি কোটি টাকা আতৎশাত সহ নানাভাবে হুমকি দিয়ে থাকে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহয়তা না পেয়ে অবশেষে ব্যাংক কর্মকর্তা মোরশেদ চৌধুরী আত্ম হত্যা করেন। নিহতের স্ত্রী নোসরাত চৌধুরী গনমাধ্যম ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ করে বলেন, ক্ষমতাধর হুইপ পুত্রের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তার স্বামীর জীবন রক্ষা পায়নি। বিষয়টি চট্টগ্রাম থানা পুলিশ ও অবগত কিন্তু আইন বিধিবিধান কোনটাই রক্ষা করতে পারিনি মোরশেদ চৌধুরীকে।
নিহতের স্ত্রী মামলা করলো মোরশেদ চৌধুরী বিদায় নিল গ্রেফতার হয়নি কেউ, থাকলেন হুইপ ও হুইপ পুত্রের অনুসারিরা। চট্টগ্রামের স্টেডিয়ামের এলাকার এক ব্যবসায়ী জেএটিভি কে বলেন, এমন একজন জনদরদি দেশপ্রেমিক একাধিকবার নির্বাচিত প্রতিনিধী সংসদ সদস্য শামসুল হক চৌধুরী ও তার পুত্রের কান্ড শুধু চট্টগ্রাম বাসী নয় গোটা জাতি দেখলো। ব্যবসায়ী মোরশেদ চৌধুরী সম্পর্কে হুইপ শামসুল হক চৌধুরীর কাছে জেএটিভির পক্ষ থেকে জানতে চাইলে শামছুল হক চৌধুরী অত্যন্ত রীর ভাষায় বলেন কিসের ঘটনা। কিসের মোরশেদ চৌধুরী এটা কোন ঘটনা হলো, এই বলে ফোন কেটে দেন। পরে আবার মোটোফুনে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি আর কোন ভাবেই ফোন ধরেন নি। তার পিএস হাবিবুল হক কেউ ফোন দেয়া হয়। কিন্তু কেউ ফোন ধরেন নি।