কাঁচা আম শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। তাই রোজাদারের শরীরকে ঠান্ডা রাখতে কাঁচা আম ও ডাল অনেক উপকারি।
সকাল কিংবা দুপুরের খাবারে ভাতের সঙ্গে আমের টক ডাল হতে পারে এসময়ের অন্যতম মেন্যু। অনেকে মনে করেন, আম দিয়ে ডাল এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু এই ধারণা সম্পূন ভুল। মসুর ডাল দিয়ে আমের টক ডাল রান্না করলে পুষ্টিগুণ অটুট থাকে। এই টক ডাল হজমের জন্য যেমন সহায়ক তেমনি এটি
সহজপাচ্য। টক ডাল গরমের ক্লান্তি কাটাতেও সাহায্য করে। এছাড়াও গরমের সময় অরুচি কাটাতেও সহায়ক টক ডাল।
মসুর ডাল প্রোটিনের অন্যতম প্রধান উৎস। তাই একে মাংসের বিকল্প হিসেবেও ধরা হয়। মসুর ডাল শুধু সুস্বাদুই নয় এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। খনিজ পদার্থ, আঁশ, খাদ্যশক্তি, আমিষ, ক্যালসিয়াম, লৌহ, ক্যারোটিন, ভিটামিন বি-২ ও শর্করা ইত্যাদি। অন্যদিকে, কাঁচা আম ভিটামিন সমৃদ্ধ ও মিনারেলে ভরপুর। এতে আছে ক্যারোটিন ও ভিটামিন, যা চোখ ভালো রাখার জন্য দরকারি। কাঁচা আমে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এতে আছে ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন-২। এছাড়াও আছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাসিয়াম।