1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১২ অপরাহ্ন

এতিমের হকে শকুনের চোখ

রানা রহমান
  • আপডেট : সোমবার, ৭ জুন, ২০২১
বিশেষ প্রতিনিধি গাইবান্ধাঃ
শিশুরা সাধারণ ভাবেই সংবেদনশীল হয়ে থাকে। তার ওপর এতিম বা ঠিকানাবিহীন শিশুদের মধ্যে এই সংবেদনশীলতা থাকে অনেক বেশী। সামান্য বৈষম্যও তাদের মনে আঁচড় কেটে যায়। শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করতে কঠোর আইনের পাশাপাশি রয়েছে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড। বাবা মায়ের স্নেহ বঞ্চিত এইসব শিশুদের পারিবারিক পরিবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ নিশ্চিত করতে শিশু পরিবার ও ছোটমনি নিবাস নামে সরকারের একটি বিশেষ প্রকল্প রয়েছে। কিন্তু আসলেই কী এসব শিশু পরিবারে নিরাপদে বেড়ে ওঠার মতো পরিবেশ পাচ্ছে নিবাসীরা। নাকি বহিরাগাতদের নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে তাদের। পাশাপাশি সরকারের বেধে দেয়া বরাদ্দ অনুযায়ী কী তাদের খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে । সরকারি বালক এতিমখানায় সন্ধ্যা নামলেই রাতের আধারে অবাধে চলে নেশার আসরে বহিরাগতদের এই নেশার দেখার কেউ নেই। সরকারি বালক এতিমখানা যে সংরক্ষিত এলাকা এখানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ। এই সরকারি বালক এতিমখানার কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে অবাধে চলে নেশা এবং মেয়ে মানুষ নিয়ে রাতের নিলা খেলা যেখানে দেখার কেউ নেই। আজ থেকে বছর ৪ গত তে মাদক সেবীরা ওই পুকুর পাড়ে মাদক সেবন করা কালীন সময়ে অফার মাদক সেবন করার পরে এক্সেলে মাডার হয় তার বন্ধু-বান্ধব মিলে সেই মৃত ছেলেটাকে পুকুরের মধ্যে বাঁশের খুঁটি গেড়ে দড়ি দিয়ে ওই লাশটিকে পুকুরে বেঁধে রাখে। তার কয়েকদিন যাওয়ার পর সেই লাশটি ওই পুকুরে ভেসে ওঠে। এই মাদকসেবীদের কারণে সরকারি শিশু পরিবার বালক যেখানে সংরক্ষিত এলাকা যেখানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ কিন্তু সেই সরকারি শিশু পরিবারে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে নিম্ন পর্যায়ের কর্মচারীদের অবহেলার কারণে এই সমস্ত দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। তাই আমিসরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি এই সমস্ত সরকারি শিশু পরিবার গুলো কে মাদকমুক্ত এবং জনসাধারণের পরিবেশ নিষেধাজ্ঞা জারি করা এবং ওই প্রতিষ্ঠান কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি