1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৯ অপরাহ্ন

ফলোআপঃ ‘গর্ত বাড়লেও দৃষ্টি নেই কতৃপক্ষের’ 

লাবলু
  • আপডেট : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১
সাদুল্লাপুর : গত ৩ জুন দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি পত্রিকায় সাদুল্লাপুরে ব্যস্ততম পাকা রাস্তায় গর্ত,  ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরর্বতীতে তা বিভিন্ন পত্রিকায় বিভিন্ন সময় প্রকাশ পেলোও কতৃপক্ষের নজরের বাহিরেই রয়েছে রাস্তাটি। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার নবী নেওয়াজ নজরে নিয়া আসা হলে তিনি বিষয়টি চেয়ারম্যান ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতিবেদকের সামনে মোবাইলে জানানোর পরও হয়নি কোন কাজের কাজ।
সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে  বলেন, অতিরিক্ত বরাদ্দ না থাকায় কাজ হচ্ছে না।বরাদ্দের জন্য আবেদন করা হয়েছে বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু করা হবে।কিন্তু বাস্তবতা হলো এই ব্যস্ততম রাস্তায় গর্ত বাড়ায় যে কোন সময় ঘটতে পারে মারাত্মক দূর্ঘটনা তার দায় নিবে কে?
সাধারণ জনগণের দাবী বরাদ্দ আসার পূর্বে সাধারণ মানুষের ভোগান্তির বিষয়টি কতৃপক্ষ বিবেচনা পূর্বক সমাধানে এগিয়ে আসবেন।
উল্লেখ যে সাদুল্লাপুর টু ঠুটিয়াপাকুর পাকা রাস্তার কালভার্টের রিং  ভেঙ্গে গত দেড় মাস পূর্বে  গর্তের সৃষ্টি হয়েছে এতে এ রাস্তায় প্রতিনিয়ত  ঝুঁকি নিয়ে  চলাচল করছে রাতে দিনে ছোট বড় হালকা ভারী যানবাহন । রাস্তাটি সাদুল্লাপুর টু পলাশবাড়ী রাস্তা হলেও সাদুল্লাপুর টু ধাপেরহাটের রাস্তার বেহাল দশার কারণে এদিক দিয়েই চলাচল করছে হালকা ভারী যানবাহন। অতিরিক্ত চাপে রাস্তায় বেড়েছে যান চলাচল।একটু খানি অসতর্কতায় ঘটতে পারে প্রাণহানির মত দূর্ঘটনা।
পাকুরীয়া বাজারের পশ্চিম এক কিলোমিটার দূরে খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নে  বুজরুক পাকুরিয়ার গ্রামের পাকা রাস্তার কালভার্টের দুটি রিং ভেঙে গর্ত আরো বড় হয়েছে। এমন ব্যস্ততম রাস্তায় যেখানে ভারী যানবাহন চলাচল করে সেই রাস্তায়  ব্রীজের মত সব কিছু থাকলেও ভিতরে বসানো হয়েছে  রিং এ বিষয়টিও ক্ষতিয়ে দেখা দরকার।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় যে গত ২০ জুন রবিবার গাইবান্ধা -৩  আসনের  মাননীয় সংসদ সদস্য উক্ত রাস্তা দিয়ে পলাশবাড়ী থেকে সাদুল্লাপুরে গেছেন এবং এসেছেন তিনি কি লক্ষ্য করেন নি। তাছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সাহারিয়ার খান বিপ্লব খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন গেছেন ও এসেছেন। তারা বিষয়টি দেখেও কোন ব্যবস্হা নেয়নি। আপনার আমার কথা  কেটা (কে) শুনবে। গ্রামে একটা কথা আছে বকা উল্লা বকে যায় শোনা উল্লা শুনে যায়। কেউ যদি জেগে জেগে ঘুমের ভান করে তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি