লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরে ১৭নংভবানীগঞ্জ ইউনিয়নে পিয়ারাপুর গ্রামের ৯নং ওয়ার্ডে ২৯ জুন মঙ্গলবারে ১১টার সময় ঘটনার স্থলে গিয়ে দেখা যায় ড্রেইজার মিশিন দিয়ে একটি ফসলী সম্পদ নষ্ট করে বহুতল ভবন নির্মাণ করবেন বলে বালু উত্তলন করে বরাট করা হচ্ছে।এতে করে অসহায় নিরীহ মানুষের ফসলী সম্পদ নষ্ট হয়।এবং পুকুরের চোতুর পাশ্বে থাকা বসত ঘর বাড়ী বেঙ্গে পড়ার পথে। তবে এবিষয়ে লক্ষ্মীপুর জেলার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি জসিম এর বরাবর জানানো হয়, এক সাংবাদিক সহকর্মীর মোটোফোনের কলের মাধ্যমে ১৭ নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডের পিয়ারাপুর গ্রামে বালু উত্তলনের অভিযোগ উঠেছে বালু উত্তলন কারী ঐ ইউনিয়নের বাসিন্দা সোহাগের বিরুদ্ধে।
এদিকে জানা যায় ফসলীয় সম্পত্তির মালিকদের ও চর্তুর দিকে অসহায় নিরীহ বসবাস করা মানুষের মুখে আলাপ আলোচনা করা হচ্ছে অগণিত। এ সরকার ক্ষমতায় থেকেও বন্ধ হয়নি ভূমিহীন সম্পদ দখল দেওয়া আর বালু উত্তলন করা।দেখা যাচ্ছে ড্রেইজার মিশিন দিয়ে অবৈধ বালু উত্তলন, এতে করে অসহায় নিরীহ মানুষের বসত বাড়ীর ঘর বেঙ্গে পড়ে অতি সহজে, নিরীহ মানুষের জন্য বেশি ঝুঁকি পূর্ণ হয়।
এলাকাবাসী জানান এ পিয়ারাপুর গ্রামে ও লক্ষ্মীপুর থেকে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা এসে ছবি তোলে নিয়ে যাওয়া হয়, এবং তথ্য উপস্থাপন করে নিতে দেখি কিন্তু আজ পযর্ন্ত দেখিনি কোন একটা কার্যকর হইতে।পথচারী অচিনা এক ব্যাক্তি প্রশ্নের জবাবে বলেন এবিষয়ে কয়েক জন সাংবাদিক এসে নিউজ করবেন বলে জানান। কিন্তু পরে মুঠোফোনের আলাপ করে জানা যায় ঐ ভূমিদস্যুতায়রা জানে মারবেন বলে হুমকি দেয় ঐ কয়েকজন সাংবাদিকে।
এবং পিস্তল দেখিয়ে লাশ গুম করার কথা বলেন, তারা এক পর্যায় সন্ত্রাসী বাহিনীদের হাত থেকে দৌড়ে পালিয়ে আসা হয়। আরো অনেকেই জানান দেখিনি কোন একটা পত্রিকা নিউজ হইতে শুধু তারা সবাই আসে আর ছবি তোলে নিয়ে যেতে দেখি কিন্তু নিউজ দেখিনা। ভূমিদস্যুতারা মসজিদ, মাদ্রাসা, নাম বিনয়ী করে বিদেশীয় বিনিয়োগ দিয়ে ফসলী জমিতে বালু উত্তলন করে বহুতল ভবন নির্মাণ করতে থাকে। এলাকাবাসী অনেকে জানান, ড্রেইজার মিশিন দিয়ে মাটি খনন করা বালু উত্তলন কারীদের কে নিষেধ করেও ব্যর্থ হয়েছি আমরা।কিন্তু বন্ধ হয়নি তাদের অবৈধ বালু উত্তলন করা।
ফসলী জমি ও ঘর বাড়ি ভেঙ্গে নদীর মতোই হবে। তায় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি। না হলে আমরা যে ভয়াবহ অবস্থা করোনা মহামারী পরিস্থিতিতে আছি তার চাইতে ও আরো ভয়াবহ অবস্থা দেখা দেখা দিতে পারে।এ পিয়ারাপুর গ্রামে ড্রেইজার মিশিন দিয়ে বালু উত্তলন করার কারণে।১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের পিয়ারাপুর বিভিন্ন গ্রামে।এরা আর কেউ নয় এরা হলেন এই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা, (সোহাগসহ) আরো কয়েক জন মিলে এই অবৈধ ভাবে বালু উত্তলন করেন ।এবিষয়ে এলাকাবাসীর বক্তব্যে বলেন, তারা হলেন এলাকার প্রভাব শালী নেতা, তাদের হাত অনেক শক্তি শালী, তারা কোনো আইন প্রশাসন কে তোয়াক্কা করে না, উল্টো কেউ বললে গালিগালাজ, মন্দ, চন্দ করে, গায়ের দিকে আসেন, মারবেন বলে হুমকি দিয়ে থাকেন, সবসময়। অমুক নেতা, তমুক নেতার, পরিচয় দিয়ে থাকেন এমনকি গুম করার জন্য হুমকি দিচ্ছেন প্রতিনিয়ত, এই সোহাগ,এব্যাপারে অভিযুক্ত বালু উত্তলন কারী সোহাগের নিকট গিয়ে সাংবাদিকরা বালু উত্তলনের বিষয়ে জানতে চেষ্টা করে তাদের সংঙ্গে কথা বলে বুঝা যায়, তারা উদ্ধম্যাজাজী শ্রেণির মানুষ হয়।এ বিষয়ে কয়েকবার কল করা হয় ১৭নংভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ভূমি কর্মকর্তা আমিনুল আহসান কে সাংবাদিক সহকর্মী মোটোফোনে কলের মাধ্যমে জানান, তিনি দেখি বলে এখনো বন্ধ হয়নি সোহাগের ড্রেইজার মিশিন।এলাকার স্থানীয়রা জানান তাদের হাতে দখল রয়েছে এ ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নটি। পিয়ারাপুর গ্রামের ৯নং ওয়ার্ডে বালু উত্তলনে ফসলী সম্পদ। ১৭নং ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নে পিয়ারাপুর গ্রামে বালু উত্তলনের কারণ জানাতে লক্ষ্মীপুর জেলার ভূমি কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ কে সাংবাদিক সহকর্মীর মোটোফোনে কয়েকবার কল করা পর রিসিভ করেন তিনি। ঘটনার সম্পর্কে বিস্তারিত শুনে সরকারী সম্পত্তি না হওয়ায় মালিক আনা সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্তদের অভিযোগ করতে বলে জানান, ভূমি কর্মকর্তা সাংবাদিকের এক সহকর্মীকে বললেন।কিন্তু এদিকে এলাকাবাসীরা জানান, সরকারী দ্বায়িত্ব পালন করতে এত অবহেলা, তাহলে এলাকার নিরীহ মানুষের সুঃখ দুঃখে সাথী হয়ে আশ্রয়ী দিবেনকে। এলাকার স্থানীয়রা জানান, প্রশাসনের নাকের ডগার উপর বসে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন সন্ত্রাসী মহল ও শক্তি শালিরা কেমন হয়।