লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: সারা বিশ্বের সঙ্গে তালমিলিয়ে বেড়ে চলছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা।
এর মধ্যে আতঙ্ক হয়ে আছে জনসাধারণ ধরন যা অতি দ্রুত সময়ে ছড়াতে দেখা যাচ্ছে।জনগণকে সচেতন রাখতে দেওয়া হয় এ লকডাউন, কিন্তু এমন লকডাউন চাইননা লক্ষ্মীপুর শহরের মানুষ যে গাড়ি কিছু চলবে আর কিছু, বসে থাকবে, এমন অভিযোগ উঠে এসেছে লকডাউনের ব্যপারে।করোনা আক্রান্ত নিয়ন্ত্রনে রাখতে বাংলাদেশ সরকার কঠোর লকডাউনের ঘোষনা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেও এ রকম লকডাউন মানছেন না জনসাধারণ লক্ষ্মীপুরের মানুষ।সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী লক্ষ্মীপুর জেলার শহরে কঠোর লকডাউন কার্যকর করতে পত্যেক জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনী মাঠে পরিচালনা দেখাচ্ছে ম্যাজেস্ট্রট চলে যাওয়ার পর আবার শুরু হয়।বিনাকারণে, অকারণে বাসা বাড়ীর থেকে বের হতেই দেখা যায়,(মঙ্গলবার ও বুধবারে জুলাই)সকাল থেকে ম্যাজেস্ট্রেট লক্ষ্মীপুরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পরিস্থিতি নিয়নত্রন রাখার জন্য মাঠে পরিদর্শন করে পরিচালনা করেন। আগের মতোই দোকান পাট মার্কেট বিপনিবিতান বন্ধ রাখতে কঠোর হুশিয়ার করে দেন তিনি, জরুরী সেবা ছাড়া সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করতে হবে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়।এছাড়াও ঔষধের ফার্মেসী চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ছাড়া জনসাধারণের চলাচলে জন্য, কঠোর রয়েছে লক্ষ্মীপুর জেলার প্রশাসন।এদিকে জেলা ম্যাজেস্ট্রেট ভ্রাম্যমান আদালত মামলার ধারা দিয়ে পরিচালনা করে লকডাউন অমান্যকারিদের শতর্ক করে দেন। মোটর সাইকেল, রিক্সা, ট্রাক থামিয়ে গাড়ির কাগজপত্র ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করে জরুরী সেবায় নিয়োজিতদের ছেড়ে দেওয়া হয়।তবে জুলায় মাসের ১ তারিখ থেকে প্রতিনিয়ত লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি জসিম সরকার করোনা ভাইরাস রোধে মানুষের চলাচলে বিধি-নিষেধ’ আরোপ করে নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি চলছে।অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বিধিনিষেধের’ সময় বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না। বিনা কারণে বাড়ির বাইরে গেলেই গ্রেফতার করা হবে।
তিনি আরো জানান, অভিযান চলাকালে জনগণকে সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন(মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা),এদিকে গত ১ জুলাই বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে কঠোর লকডাউন শুরু করে চলছে এখন পর্যন্ত,তবে এ ভাবে আগামী ১৪ তারিখ জুলাই মাস পর্যন্ত লকডাউন থাকবে,সময়সিমা অনুযায়ী করোনা মহামারী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না আশা পর্যন্ত এ লকডাউন চলবে।পুলিশ প্রশাসন সেনাবাহিনী মোতায়েন দিয়ে লক্ষ্মীপুর সারা শহরে টহল দিয়ে করোনা মহামারী পরিস্থিতি এড়াতে সকলে মিলে মাঠে রয়েছে।লকডাউনের বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে লক্ষ্মীপুর শহরের অনেকের মুখে, যে কিশের লকডাউন দিয়েছেন সরকার একজন ম্যাজেস্ট্রেট দিয়ে, ম্যাজেস্ট্রেট ৫মিনিট অথবা ১৫/২০ পরে আবার সকল বস্রবিতান মহলের মালিকদের আনাগোনা দেখা যায়। এবং এক শাটার খোলে রাখেন বন্ধ দোকান পাট শপিং মহল বিক্রি করতে দেখা যাচ্ছে। এদিকে আজ বুধবার সকালে ম্যাজেস্ট্রেট লক্ষ্মীপুর উত্তর স্টেশন থেকে চকবাজার মসজিদের পরে মেইন রোড ব্রিজ সংলগ্ন পূর্ব পাশে অগ্রণী ব্যাংক এর সামনে থেকে দক্ষিণ স্টেশন শুরু করে শহরের বিভিন্ন জায়গায় কঠোর লকডাউন পরিচালনা করেন।লক্ষ্মীপুর জেলা ম্যাজেস্ট্রেট একজন দিয়ে মোবাইলকোট পরিচালনা করা সম্ভব নয়, বলে অনেকে চুপচাপ বসে আছেন। আবার এই সমস্ত কথা বার্তা বলে লকডাউন নিয়ে, লকডাউনের মতোই দেওয়া উচিত লকডাউন, কঠোর হোক, এই লক্ষ্মীপুরের লকডাউন, লক্ষ্মীপুর শহরের মানুষ বাঁচতে হইলে কঠোর লকডাউন দরকার।এদিকে লকডাউন অমান্য কারীদের মোবাইলকোট বসিয়ে জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়।এবং অটোরিকশা পিকাপ ট্রাকের সঙ্গে মোটর সাইকেল চালকদের থামিয়ে গাড়ীর কাগজ পত্র ও সাথে হেলমেট না থাকার কারণে মামলা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।এ লকডাউনে রয়েছে ম্যাজেস্ট্রেট রেব বিডিয়ার সেনাবাহিনী বিজিবি লক্ষ্মীপুর পুলিশ প্রশাসন সকলে মাঠে টহল দিচ্ছেন।