দশকজুড়ে দেশে স্টার্টআপ–সহায়ক একটি পরিবেশ তৈরি করার জন্য সরকারের কার্যকর ভূমিকা রয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।
এর মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আইডিয়া (আইডিয়া, এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ, ডিজাইন একাডেমি) প্রকল্পের মধ্যে স্টার্টআপদের অনুদান দেওয়া, স্টার্টআপে বিনিয়োগ করার জন্য স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড নামে সরকারি ভেঞ্চার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা; শেয়ারবাজারে লো-ক্যাপ ও পৃথক এসএমই বোর্ড চালু করা, বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ভেঞ্চার তহবিল পরিচালনার নীতিমালা প্রণয়ন, বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্রান্টের প্রবর্তন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। সরকারের পাশাপাশি সরকারি খাতেও স্টার্টআপ–সহায়ক নানা কর্মকাণ্ড হচ্ছে। মুঠোফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোনের রয়েছে এক্সিলারেটর এবং রবি আজিয়াটা গঠন করেছে স্টার্টআপ ফান্ড।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মোবাইল আর্থিক সেবাদানের গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা যায়, দেশে বর্তমানে প্রতি দুজনের একজনের এমএফএস হিসাব রয়েছে। তাঁরা প্রতিদিন ১ কোটি লেনদেনের মাধ্যমে ২৫ কোটি ডলারের লেনদেন সম্পন্ন করছেন।