ফেসবুক পেইজ, ইউটিউবে এ্যাকাউন্ট খুলে বিনে পয়সায় বনে যাচ্ছেন অনেকে টিভির মালিক। যাদের নেই গণমাধ্যমের সাথে কোন সম্পৃক্ততা, কালো টাকা বিনিয়োগ ও ফেসবুক ইউটিউব টিভির অন্তরালে চালাচ্ছে বিভিন্ন অবৈধ ব্যাবসা। গনমাধ্যমের ক্ষমতা ব্যাবহার করে সুবিধা নেওয়ার জন্য অনেকেই টাকা বিনিয়োগ করে বনে যাচ্ছে এসব নাম সর্বস্ব টিভির চেয়ারম্যান ডিরেক্টর। চ্যানেল গুলোর এইচ আর, সিএনই, সিইও, নিউজ হেড হচ্ছে অশিক্ষিত প্রতারক চক্র, যাদের অতীতে নেই কোন গণমাধ্যম সম্পৃক্ততা, আবার তারই করছে প্রতিনিধি বানিজ্য। গ্যারান্টি মানির নামে দশ হাজার থেকে একলক্ষ টাকার বিনিময়ে বিক্রি করছে সাংবাদিক পরিচয়ের আইডি কার্ড। ঔইসব ভূয়া সাংবাদিকরা ব্ল্যাকমেইল ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষদের হয়রানি করছে। এইসব টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে দেখা যায় বিভিন্ন হাইব্রিড হোমরা চোমরা দের। যেখানে একটি টিভি চ্যানেল চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন মূলধারার টিভি চ্যানেল এর মালিকরা সেখানে এই নামসর্বস্বরা নামীদামী হোটেলে জমকালো অনুষ্ঠান করে। তাদের আয়ের উৎস কি কেউ জানেনা। ঐসব অনুষ্ঠানে ফুল নিয়ে সেজেগুজে অনেক জাতীয় নেতারা ও হাজির হয়ে যান। হেলেনা জাহাঙ্গীরের মতো এমন অবৈধ ভুঁইফোড় অনেক টিভি মালিক আছে যারা নিজেদের অবৈধ কার্যকলাপ ও দু নম্বর ব্যাবসায়ের রেকর্ড মুছে বনে যাচ্ছেন টিভি চ্যানেল মালিক। যুগের পর যুগ ধড়ে যেসব জাতীয় সাংবাদিক ও সম্পাদকগন পেশাদারিত্বের সাথে গণমাধ্যম নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন, কেবল মাত্র তাদের মাধ্যমেই টিভি চ্যানেল গুলো মানব কল্যাণে কাজ করে যেতে পারবে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞগন।