লক্ষ্মীপুরে নতুন ভেড়ির নির্মাণ না করায় হাজারো মানুষের চলাচল বন্ধ।জোয়ারে ঘর বাড়ী ডুবে যাওয়ার পথে অভিযোগ এলাকাবাসীদের।লক্ষ্মীপুর জেলার সদরে ২০নংইউনিয়নের ৫নং চর আলী হাসান গ্রামের ক্যাম্পের খাল চর আলী হাসান মৌজার মধ্যে হচ্ছে নতুন ভেড়ি।ভেড়ি নামে সুপরিচিত মজুচৌধুরীর হাটের বাজারের দক্ষিণ দিকে নতুন ভেড়ি।ভেড়ি রোডের ৮০০ গজের পরেই হচ্ছে ভাঙ্গা ভেড়ি।এ ভেড়ি নির্মাণ করার কথা থাকলেও, আজও করা হয়নি ভেড়ি নির্মাণ, হাজারো মানুষের প্রশ্ন হচ্ছে কেনো হচ্ছে না এই ভেড়ি নির্মাণের কাজ।এ সড়ক রোড দিয়ে হাজারো মানুষের যাতায়াত করার পথ ছিলো, এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের গাড়ি ট্রাক, ট্রলী, পিকাপ, অটোরিকশা, সিএনজি সহ আরো অনেক ধরণের গাড়ি চলছে।কিন্তু আজ এ ভেড়ির ভেঙ্গে পড়ার কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।এবিষয়ে এলাকাবাসীর সাথে আলাপ আলোচনা করে জানতে পারি নতুন ভেড়ির ভাঙ্গার কারণ।এ দিকে রয়েছে ভেড়ির দুই পাশ্বে থাকা অসহায় নিরীহ মানুষের বসবাস। চর আলী হাসান গ্রামের ৫নং ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা স্বপন ঐ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বর্তমানে,ভেড়ির দূর্ভোগের কারণ জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিক সহকর্মীর মোটোফোনে কলের মাধ্যমে জানান। আজ ৫বছর ধরে এই অবস্থা দেখি ভেড়ির।কিন্তু ২বছরের আগে ছোট্ট একটি গেইট ছিল এখন সে গেইট না থাকায় আস্তে আস্তে ভেড়ি ভেঙ্গে পড়ে বড় আকারে রুপধারণ নদী থেকে সাগর হওয়ার পথে।তিনি আরো বলেন এ ভেড়িটি হচ্ছে পানি উন্নয়ন বোডের আওতায় এবিষয় নিয়ে পানি উন্নয়ন বোডের সহকারীর সঙ্গে আলাপ হয়েছে, ভাঙ্গা ভেড়ির জন্য কোনো বাজেট হয়নি। এবং আমি শুনছি কেউ কন্টাক্ট নেননি,এছাড়াও পথচারীদের চলাচল বন্ধ হয়েছে বলে তারা জানান, এ পযর্ন্ত বহু সংবাদ কর্মী ও সাংবাদিক মিডিয়ার অনেকে এসে রিপোর্ট করতে দেখি,কিন্তু পরে তার কোনো খবর পাওয়া যায়নি। শুধু খবর নেওয়ার জন্য ছবি তুলে নিয়ে গিয়ে চেয়ারম্যান সাহেবের সাথে দেখা করে বুক হয়ে চলে যাওয়া হচ্ছে সংবাদ কর্মীদের পেশা।চেয়ারম্যান সাহেব কে কয়েক বার বলা হয়েছে তিনি কোনো উওর দিচ্ছেনা যদিও উত্তর দেন তাও বলেন এইটা আমার কাজ না।এভাবে বলে তিনি এড়িয়ে জান এলাকার সাধারণ মানুষের পাশ কেটে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।সাংবাদিক কাজে জন্য নয়, এগুলো হচ্ছে লোক সমাজ দেখানো সেবা।সাংবাদিকরা টাকা পেলে সব ভুলে যায় এমন কথা বলছেন পথচারীরা।তারা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এ ভেড়ি নির্মাণ না করিলে মরতে হবে এই গ্রামের সকল মানুষদের।এনিয়ে পথচারীরা ও এলাকাবাসী সহ সকলে মিলে প্রশাসনের সুনির্দিষ্ট কামনা করে বলেন, আমরা এ গ্রামের মানুষ বাঁচতে চাই। এবিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য চেষ্টা করে ভেড়ি নির্মাণ না করার কারণ জানার জন্য একটি মোটো ফোনে একাধিক বার কল করে পাওয়া সম্ভব হয়নি।পানি উন্নয়ন বোডের শাখা কর্মকর্তা আব্দুর শরিফকে।