শক্তি-সামর্থ্যে দুদলের মাঝে বিস্তর ফারাক থাকলেও প্রতি-আক্রমণে বেশ ভালোই চ্যালেঞ্জ জানাল কসোভো। তবে দুই অর্ধের দুই গোলে স্বস্তির জয় ঠিকই পেল স্পেন।
ম্যাচে দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি সময় বল দখলে রেখে স্পেন মোট ১৯টি শট নেয়, যার মাত্র চারটি ছিল লক্ষ্যে। আর কসোভোর সাত শটের তিনটি ছিল লক্ষ্যে।
আগের দুই ম্যাচের একটিতে হার ও অন্যটিতে জিতে আসা স্পেন বল দখলে আধিপত্য করলেও প্রথমার্ধে মাঠের নিয়ন্ত্রণ নিতে বেশ লড়াই করতে হয় তাদের। পাল্টা-আক্রমণে কয়েকবার তাদের সীমানায় ভীতিও ছড়ায় কসোভো।
ধীরে ধীরে গুছিয়ে ওঠা এনরিকের দল ৩২তম মিনিটে এগিয়ে যায়। আলভারো মোরাতার পাস ডি-বক্সে পেয়ে জায়গা বানিয়ে বাঁ পায়ের শটে কাছের পোস্ট দিয়ে গোলটি করেন ফোরনালস। ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেডের এই মিডফিল্ডারের জাতীয় দলের হয়ে এটা প্রথম গোল।
৮৮তম মিনিটে দারুণ নৈপুণ্যে জয় নিশ্চিত করেন তরেস। মিকেল মেরিনোর মাঝমাঠ থেকে বাড়ানো থ্রু বল ধরে কিছুটা এগিয়ে এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ডি-বক্সে ঢুকেই জোরালো শটে গোলটি করেন ম্যানচেস্টার সিটির ফরোয়ার্ড।
ছয় ম্যাচে চার জয় ও এক ড্রয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের শীর্ষে স্পেন। গ্রিসের মাঠে ২-১ গোলে হেরে যাওয়া সুইডেন ৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে। তবে দুই ম্যাচ কম খেলেছে স্ইুডিশরা। তাদের সমান চার ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে গ্রিস। চার নম্বরে কসোভোর পয়েন্ট ৪। আর তলানিতে জর্জিয়ার পয়েন্ট ১।