আফগানিস্তান থেকে বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহার কার্যক্রম শেষ। কিন্তু দেশটিতে এখনও যুক্তরাষ্ট্র সহ বেশ কিছু দেশের নাগরিক রয়েছেন। আফগানিস্তান থেকে প্রায় ২০০ জন বিদেশি নাগরিককে বৃহস্পতিবার চার্টার্ড ফ্লাইটে করে কাবুল থেকে সরিয়ে নেয়া হবে। যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, তালেবান বিষয়টিতে সম্মত হয়েছে।
গত ১৫ আগস্ট কাবুল দখল করে তালেবান। তারপর থেকে প্রথম কাবুল বিমানবন্দর থেকে প্রথম ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইট উড়ে যাবে। এর আগে গত আগস্টে যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন দেশ আফগানিস্তান থেকে ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেয়।
গত মঙ্গলবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ঘোষণা করে তালেবান। তার দুইদিন পরে তারা বিদেশি নাগরিকদের সরিয়ে নেয়ার বিষয়ে সম্মত হলো।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যুক্তরাষ্ট্রের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ বিদেশি নাগরিকদের সরিয়ে নিতে অনুমতি দেয়ার জন্য তালেবানের উপর চাপ সৃষ্টি করেন।’
মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ইঙ্গিত দেয় যে, তালেবান আপাতত তাদের ভিত্তির বিস্তার ঘটাতে চাইছে না। বিশ্বের সামনে তারা অধিক সহনশীল মুখ উপস্থাপন করেছে। পশ্চিমা দেশগুলো তালেবানের নতুন সরকার নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও চীন এই সরকারকে স্বাগত জানিয়েছে।
সমালোচনাকারীরা তালেবান নেতৃত্বকে মৌলিক মানবাধিকারকে সম্মান জানানোর জন্য ও অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করার জন্য অনুরোধ করেছেন।
হোয়াইটহাউজের মুখপাত্র জেন পিসাকি বলেছেন, ‘বাইডেন প্রশাসনের কেউ বলবে না যে, তালেবান বিশ্ব সম্প্রদায়ের একজন সম্মানিত ও মূল্যবান সদস্য