1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৪ অপরাহ্ন

মালদ্বীপের কাছে ২-০ গোলে হারলো বাংলাদেশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৮ অক্টোবর, ২০২১

প্রথম দুই ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে অবস্থান ভারতের ওপরে-এই সবকিছু মালদ্বীপে বাংলাদেশকে পরিণত করেছিল আলোচিত এক দলে। তৃতীয় ম্যাচে সেই দলটির প্রয়োজন ছিল মালদ্বীপকে হারানো। পারলে ফাইনালমঞ্চে এক পা দিয়ে রাখতেন জামাল ভূঁইয়ারা।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের কাছে মালদ্বীপ অজেয় এক দল। এক সময় যে মালদ্বীপকে গুনেগুনে গোল দিতো বাংলাদেশ, এখন সেই মালদ্বীপ মাঠে নামে ফেভারিটের তকমা নিয়ে। বৃহস্পতিবার মালের ন্যাশনাল স্টেডিয়ামেও ছিল তাই। কঠিন প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলা, কার্ড সমস্যায় জর্জরিত দল, গ্যালারিতে লাল-ঢেউয়ের (লাল জার্সি পরা মালদ্বীপের সমর্থক) গর্জন। মাঠেও কোন ঠাসা হয়ে পড়েছিলেন জামালরা।

শ্রীলংকাকে হারিয়ে ভারতের বিপক্ষে ড্র-প্রথম দুই ম্যাচের বাংলাদেশকে খুঁজে পাওয়া যায় স্বাগতিকদের বিপক্ষে। নেপালের কাছে হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা মালদ্বীপের কাছে জীবন-মরণ লড়াই ছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচটি। হারলে ঘরের টুর্নামেন্টে দর্শক হয়ে যাওয়ার শঙ্কা। কিন্তু সেটা হতে দেননি বাংলাদেশের যম আলি আশফাক ও তার সতীর্থরা। ২-০ গোলে বাংলাদেশকে হারিয়ে ভালোভাবেই টুর্নামেন্টে ফিরেছে সর্বশেষ আসরের চ্যাম্পিয়নরা।

দাঁতেদাঁত চেপে প্রথমার্ধ কাটিয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। জিততে না পাররেও হারা যাবে না-বাংলাদেশের মনের লক্ষ্য ছিল এটাই। কিন্তু স্বাগতিকদের প্রথমার্ধ আটকিয়ে রাখা গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। হারতেই হয়েছে। যে হারে ১৬ বছর পর ফাইনালে ওঠার স্বপ্নে একটা ধাক্কাই খেলো লাল-সবুজ জার্সিধারীরা।

৫৫ মিনিটে কর্নার থেকে হামজা মোহাম্মদ বাইসাইকেল কিকে কাঁপিয়ে দেন বাংলাদেশের জাল। ৭৩ মিনিটে বদলি নাইজ হাসানকে বক্সে ফাউল করেন সোহেল রানা। রেফারি পেনাল্টির বাঁশি বাজালে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন আলি আশফাক।

অস্কার ব্রুজন তিনটি পরিবর্তন করে আক্রমণের ধার বাড়ালেও গোল বের করতে পারেননি। শেষ মুহূর্তে মতিন মিয়ার একটি শট পোস্ট ঘেঁষে বাইরে গেলে ব্যবধান কমানোর সুযোগ হাতছাড়া হয়। হারলেও বাংলাদেশ এখনো চার পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে দুইয়ে। শেষ ম্যাচে নেপালকে হারাতে পারলে ফাইনালের দরজা খুলে যেতে পারে জামাল ভূঁইয়াদের।

বাংলাদেশ স্কোয়াড: আনিসুর রহমান জিকো, তপু বর্মন, তারিক কাজী, রহমত মিয়া (জুয়েল রানা), ইয়াসিন আরাফাত, জামাল ভূঁইয়া, সোহেল রানা, বিপলু আহমেদ (সুমন রেজা), মোহাম্মদ ইব্রাহিম (সুফিল), সাদ উদ্দিন ও মতিন মিয়া।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি