রাসেল আছে বাংলাদেশের হৃদয়খানি জুরে,রাসেল আছে বুকের মাঝে যায়নি কভু দূরে। বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সর্ককনিষ্ট পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্ম দিনে বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় সিক্ত হয়ে সারা দেশের ন্যায় সাদুল্লাপুর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে ১৮ অক্টোবর সকাল ৭ঃ০০ ঘটিকায় তার প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পনপূর্বক শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব খান বিপ্লব, উপজেলা নিবাহী অফিসার রোকসানা বেগম,ভূমি কমিশনার তাইফুর রহমান,সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত অফিসার ইনচাজ শ্রী প্রদিপ চন্দ্র রায়,উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা খাজানুর রহমান সহ সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান বিপ্লব বলেন -দেশে প্রথম বারের মতো এ বছর শেখ রাসেলের জন্ম বাষিকি ‘ক’ শ্রেণি ভুক্ত জাতীয় দিবস হিসাবে উদযাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ সরকার। যা অত্যন্ত একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ।
আজ এই দিনে ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টােবর তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।রাসেল নামটি বঙ্গবন্ধু সেখ মুজিবুর রহমান নিজেই রেখেছিলেন তার প্রিয় ব্যক্তি বিখ্যাত দার্শনিক বাট্রার্ন্ড রাসেলের নামে। ১৯৭৫ সালের ১৫- আগষ্ট ভয়াল কালো রাতে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক চক্রের হাতে সেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নির্মম ভাবে শহীদ হন।শেখ রাসেল যখন শহীদ হন তখন তিনি ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরী স্কুলে ৪র্থ শ্রেনীর একজন মেধাবী ছাত্র ছিলেন।
এ কারনেই শেখ রাসেল বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের আদর যতন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। সে সময় শেখ রাসেল বলেছিল, আমি ছোট আমাকে মারবেননা, আমাকে মায়ের কাছে যেতে দিন, এমন করুন কথা শুনেও ঘাতকের মন গলেনি এবং তারা নিমিষেই বুলেটের আঘাতে তার বুক ঝাঝরা করে ফেলেন।ঘাতকরা বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারদের নিঃশ্বেষ করতেই এই হত্যা যজ্ঞ চালায়, কিন্তু ঘাতকরা সফল হয়নি। তিনি জ্ঞান গরিমা শিক্ষা দিক্ষা দেশ প্রেম নিষ্টাবোধ জাগ্রত করার মধ্যেমে দেশের সকল শিশুদেরকে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ন ব্যক্ত করেন বিপ্লব। তিনি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা বেগম বলেন, স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধুর চারিত্রিক আদর্শ তুলে ধরতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আন্তরিক প্রায়াস