পাঁচ বছর থেকে তদূর্ধ্ব বয়সী প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম শিগগিরই শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলেছি। শিক্ষার্থীদের ও টিকা কেন্দ্রের তালিকা প্রস্তুত করতে বলেছি।
সোমবার (৭ মার্চ) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের টিকা সংক্রান্ত এক জরুরি বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। তাদের অনুমোদন পাওয়া মাত্রই কার্যক্রম শুরু করে দেব।
মন্ত্রী বলেন, প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের টিকার বিষয়ে আমরা প্রস্তুতি নিয়ে রাখছি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি। তাদের অনুমোদন পাওয়া মাত্রই আমরা কার্যক্রম শুরু করে দেব।
আমরা ১২ বছরের ঊর্ধ্বে যারা আছে, সেসব শিক্ষার্থীদের টিকা দিয়েছি। এবার আমরা ১২ বছরের নিচে এবং পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে শিক্ষার্থীদের টিকা দেব। এবিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ রাখছি। তারা জানিয়েছে শিক্ষার্থীদের তালিকা হচ্ছে। আমাদের প্রস্তুতি আমরা নিয়ে রাখছি।
এসময় প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের টিকাদানের সম্ভাব্য সময় জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, এটা নির্ভর করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত। সেটি নিয়ে এখনি আমরা কিছু বলতে পারছি না।
এদিকে, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সর্বনিম্ন পাঁচ বছর থেকে তদূর্ধ্ব বয়সী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে বয়সভিত্তিক ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা এবং টিকা কেন্দ্রের তথ্য প্রেরণে বিভাগীয় শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।