মুস্তাকিম নিবিড়ঃ আজ ১৬ই মে, সোমবার দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে পি কে হালদার কে দেশে ফিরাতে করনীয় নির্ধারনে বৈঠক শুরু হয়। দুদক বলছে, ২০১৩ সালের ভারতের সঙ্গে বহিঃসমর্পণ চুক্তির আওতায় দুই দেশ বন্দি বিনিময় করার সুযোগ পাবে। এই আইনি বলেই পিকে হালদারকে ফেরাতে চায় তারা।এছাড়া পিকে হালদারের বিরুদ্ধে চলামান তদন্ত নতুন করে আরও অর্থ আত্মসাতের তথ্য পেয়েছে দুদক। তদন্তের তথ্য মতে, পিকে হালদার চল্লিশটি অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, ফাইন্যান্স ও পিপলস লিজিং থেকে ঋণ করিয়ে আত্মসাত করেন ৬ হাজার ৫শ’ কোটি টাকা।এর মধ্যে একটি একাউন্টেই ২২৭ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সহযোগীদের ঋণ দিয়ে তিনি ঘুষ হিসেবে এ টাকা নেন বলে জানায় দুদক। তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলমান থাকবে এবং অচিরেই তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে বলে আশাবাদ ব্যাক্ত করে দুদক চেয়ারম্যান।