টেস্ট দলের নেতৃত্বে মুমিনুল হকের জায়গা নিয়েছেন সাকিব আল হাসান। গত বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে দায়িত্ব দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়।
বয়স প্রায় ৩৫ এর ঘরে। নিয়মিত টেস্ট খেলতেও এতদিন তার অনাগ্রহ ছিল। এমন একজনকে অধিানয়কত্ব দেওয়া কি ঠিক হলো? সাকিব যখন প্রথম দফায় অধিনায়কত্ব পান, তখন জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ ছিলেন জেমি সিডন্স। এখন তিনি ব্যাটিং কোচ। সাকিবের অধিনায়কত্ব পাওয়ায় দুটি ইতিবাচক দিক দেখছেন সিডন্স।
তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় দুইটা ইতিবাচক দিক আছে। সাকিব খুব ভালো অধিনায়ক ও থিঙ্কার অব দ্য গেম। একই সঙ্গে সে ধারাবাহিক পারফরমার। সে অধিনায়ক হিসেবে দারুণ করবে। সবাই তাকে অনুসরণ করে। ’
‘আরেকটা ইতিবাচক দিক হচ্ছে, মুমিনুল এখন ব্যাটিংয়ে মনোযোগ দিতে পারবে। সে কিছুটা ভুগছিল। এখন শতভাগ মনোযোগ দিতে পারবে ব্যাটিংয়ে। আমাদের তার পারফরম্যান্সটা দরকার। আমরা জানি সে ভালো খেলোয়াড়। আমাদের সেটা দরকার। অধিনায়কত্বের ভারটা কাঁধ থেকে সরিয়ে তাকে পারফর্ম করতে দেখাটা দারুণ হবে। ’
সাকিব ও মুমিনুলের অধিনায়কত্বে তফাৎটা কী দেখছেন সিডন্স? জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় আত্মবিশ্বাস। সাকিব আগেও অধিনায়কত্ব করেছে। তার পেছনে খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা আছে। মুমিনুল পায়নি এমন না। কিন্তু সাকিব কী করে সেটা খেলোয়াড়রা অনুসরণ করে। এটা অসাধারণ হবে সাকিবকে দায়িত্বে দেখাটা। ’