নাগরিক সুবিধার কোন বালাই নেই ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের অত্যন্ত প্রাণকেন্দ্রে গুরুত্বপূর্ণ স্থান শনির আখড়া জিয়া সরণি রোড ধরে ৬০-৬১ নম্বর ওয়ার্ডের নাগরিকদের।
একমাত্র যাতায়াতের জন্য সড়ক জিয়া সরণি রোড মধ্যে দীর্ঘদিন যাবত ময়লা ফেলে রাখলো পরিষ্কার করার কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে কখনোই সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা পরিষ্কার করতে আসে না।
এই সড়কের পাশ ঘেঁষে বয়ে যাওয়া একটি খাল এখন ময়লা আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। সামান্য বৃষ্টি এলেই এই খালকরছে ময়লা পানি মানুষের ঘর বাড়ির মধ্যে প্রবেশ করতেছে। এলাকায় বসবাসকারী বাংলাদেশ সাধারন নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন আহমেদ দুর্ভোগ সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, সিটি কর্পোরেশন থেকে ফ্লাইওভার পার হলেই ব্যস্ততম এই এলাকা। শনির আখড়া নামার পর থেকে শুরু করে ঘর অবধি পর্যন্ত যেন মৃত্যুর নগরী এবং ময়লার স্তুপ এর মধ্যে দিয়ে নাক মুখ বন্ধ করে হেঁটে প্রবেশ করতে হয়। এখানে নাগরিকদের মানবেতর জীবন জীবিকা দেখার জন্য যেন সিটি কর্পোরেশনের কেউই নাই।
স্থানীয় কাউন্সিলর এর কাছে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পাওয়া যায় না। বাসাবাড়ি থেকে ময়লা নেয়ার জন্য মাসে 100 টাকা দিতে হয় এবং সে টাকা দিতে সামান্য এদিক সেদিক মোল্লা স্বর্ণকাররা চরম খারাপ ব্যবহার করে বসবাসকারীদের সাথে। শনির আখড়া একটি অন্যতম ঢাকা শহরের মধ্যে ব্যস্ততম এলাকা এখানে রাস্তার দুই পাশের নাই ফুটপাত আছে অসংখ্য দোকানপাট সেখানে প্রতিটি দোকান থেকে দৈনিক প্রায় 300 থেকে 400 টাকা চাঁদা আদায় করা হয়।
পুলিশ এলাকার মধ্যে ঘোরাঘুরি করলেও জননিরাপত্তা বা যানজট নিরসনে এমনকি অবৈধভাবে দখল উচ্ছেদ এবং তাদের কোনো ভূমিকা লক্ষ্য করা যায় না। বিষয়টি অত্যন্ত জনপ্রিয় পণ্য কিন্তু নিরসনে কোনো উদ্যোগ নেই উল্টো হাউস হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়কারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে হুমকি দেয় এবং জরিমানাসহ বিশাল অংকের হোল্ডিং ট্যাক্স এর রশিদ ধরিয়ে দিচ্ছে। মশার উৎপাতে নাগরিকরাও অতিষ্টিত মাঝেমধ্যে একটু আত্ম বৃষ্টিটা তে দেখা গেল সাই কার্যকর কোনো উদ্যোগ নাই