মুস্তাকিম নিবিড়ঃ
৪৬ নং ওয়ার্ডের ধোলাইখালের উপশাখা খালটি প্রায় ৩০ বছর ছিলো ভুমি দস্যুদের ভোগ দখলে। সরকারের জমিতে নানান স্থাপনা করে যুগের পর যুগ অবৈধ টাকার সাধ নিয়েছেন সে সকল দখলবাজ মহল। ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস মেয়র হওয়ার পর থেকেই খুব সড়ব হয়ে উঠে নগড়ী রক্ষায়। ঘোষনা দেন ঢাকাকে জলাবদ্ধতা থেকে পরিত্রাণ দেবেন।
বঙ্গবন্ধুর বংশধর তিনি, তাই তো এতো তেজ। করে দেখালেন। রাজধানীর ৭০ ভাগের বেশি খাল আজ দখল মুক্ত। দুমাস আগে মহিষা খালটিও করলেন উদ্ধার।এতে অনেকটা বাধায় পড়তে হয়েছিলো নগড় ভবন সংশ্লিষ্ট দের।
স্থানীয় কাউন্সিলর এবং ১ম প্যানেল মেয়র শহিদুল্লাহ মিনুও সফল ভাবেই উচ্ছেদ কর্মকান্ড সম্পন্ন করেন। যদিও দু একটা বাড়ি না ভাঙায় জনমনে বিভ্রান্তি রয়েছে। উদ্ধার কৃত খালের জমিতে হরদমই খেলাধুলায় মেতে থাকে স্থানীয় শিশু কিশোর। নিশ্চই ঘিঞ্চি শহরে মুক্ত পরিবেশে বেড়ে ওঠা শিশু কিশোরদের অধিকার।
সেই শিশুরা নিজেরাই একে অপরকে বলছে “চল, মেয়র তাপস মাঠে গিয়ে খেলি।
তারা নাম করন ও সেরে ফেলেছে। শিশুদের জগৎ টাই যে আলাদা, এবং কৃতজ্ঞতা বোধটা ও বেশি। খালটি উদ্ধার হওয়ায় স্থানীয় রা মেয়র তাপসের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কিন্ত এতোদিন দখলদার রা খালের জমি থেকে যে অবৈধ টাকা উপার্জন করেছে, এ গুলোর হিসেব নিবে কে? জবাব দিহিতা না থাকলে যেন পুরায় রাক্ষসের থাবায় পরবে উদ্ধার কৃত খাল গুলো।