এক দুই নয়, ১৬ বছর। ২০০৫ সালের পর এই প্রথম। সাতবার ব্যালন ডি’অরের খেতাব জেতা লিওনেল মেসির নাম নেই প্রথম ৩০ জনের মধ্যে। আর্জেন্টাইন তারকার পিএসজি সতীর্থ নেইমার জুনিয়রের নামও নেই সংক্ষিপ্ত তালিকায়। মেসি-নেইমার না থাকলেও আছেন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। রেকর্ড ১৭তম বারের মতো ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনয়ন পেয়েছেন এই পর্তুগীজ তারকা।
এবারের ব্যালন ডি’অরের সবচেয়ে বড় দাবিদার ভাবা হচ্ছে করিম বেনজেমাকে। স্বাভাবিকভাবেই তালিকায় আছেন তিনি। তার সঙ্গে আছেন রিয়াল মাদ্রিদের সতীর্থ গোলরক্ষক থিবো কর্তোয়া। এছাড়া হালের তারকা রবার্ট লেভান্ডোভস্কি, কিলিয়ান এমবাপ্পে, আর্লিং হল্যান্ডরাও আছেন।
এছাড়া রিয়াল মাদ্রিদের মিডফিল্ডার লুকা মদ্রিচ, ফরোয়ার্ড ভিনিসিউস জুনিয়র, ম্যানচেস্টার সিটির মিডফিল্ডার কেভিন ডে ব্রুইনে, লিভারপুল ফরোয়ার্ড মোহামেদ সালাহও জায়গা পেয়েছেন এই তালিকায়।
ব্যালন ডি’অরের নিয়মে পরিবর্তন আনা হয়েছে গত মার্চে। আগে পুরো বছরের পারফরম্যান্স হিসাব করা হতো। চলতি বছর থেকে বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে ইউরোপিয়ান ফুটবলের একটি পূর্ণাঙ্গ মৌসুমের সময়কে। আগামী ১৭ অক্টোবর প্যারিসে জমকালো আয়োজনে ঘোষণা করা হবে ২০২২ সালের ব্যালন ডি’অর জয়ীর নাম।
ব্যালন ডি’অরের সংক্ষিপ্ত তালিকা:
থিবো কর্তোয়া, রাফায়েল লিও, ক্রিস্টোফার এনকুকু, মোহাম্মদ সালাহ, জশুয়া কিমিচ, ট্রেন্ট আলেক্সান্ডার আরনল্ড, ভিনিসিউস জুনিয়র, বের্নার্দো সিলভা, লুইস দিয়াস, রবার্ট লেভান্ডোভস্কি, রিয়াদ মাহরেজ, কাসেমিরো, হিউং মিন সন, ফাবিনিয়ো, করিম বেনজেমা, মাইক মাইগনান, হ্যারি কেইন, ডারউইন নুনেজ, ফিল ফোডেন, সাদিও মানে, সেবাস্তিয়ান হলার, লুকা মদ্রিচ, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, আন্তোনিও রুডিগার, কেভিন ডি ব্রুইনে, দুসান ভ্লাহোভিচ, ভার্জিল ফন ডাইক, জোয়াও কান্সেলো, কিলিয়ান এমবাপ্পে, আর্লিং হল্যান্ড।