1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৪ অপরাহ্ন

ক্যানসার প্রতিরোধে খাদ্যাভ্যাস

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

সংযমী খাদ্যাভ্যাস সুস্থ, সুন্দর, উপভোগ্য জীবনের প্রধান অনুঘটক। গবেষণায় জানা যায়, খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রায় ৭০ শতাংশ ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব। ক্যানসার নিয়ে চিকিৎসাবিজ্ঞানের গবেষণা আমাদের সামনে এমন কিছু খাবারের তালিকা উপস্থাপন করেছে, যেগুলো প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। আবার কিছু খাবার আছে যেগুলো ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

যা খাওয়া যাবে না
ধূমপান ও মদ্যপান করা যাবে না।

চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত শর্করা: যেসব প্রক্রিয়াজাত খাবারে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং অল্প পরিমাণে আঁশ ও পুষ্টিগুণ রয়েছে, সেসবে ক্যানসারের ঝুঁকি বেশি।

প্রক্রিয়াজাত মাংস: প্রক্রিয়াজাত মাংসে ক্যানসারসহায়ক কার্সিনোজেন পদার্থ থাকে।

বেশি রান্না করা খাবার: উচ্চতাপে তৈরি করা ঝলসানো খাবার, ফ্রায়েড বা বারবিকিউয়ের মতো খাবার থেকে বিরত থাকাই ভালো।

দুধ: দুধ প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার হলেও বেশি বেশি দুধপান প্রোস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়।

মাইক্রোওয়েভ ওভেনে খাবার গরম করার সময় প্লাস্টিক পেপারে মোড়ানো যাবে না।

যথাসম্ভব জিনগত রূপান্তরিত খাবার পরিহার করতে হবে।

যা খাওয়া যাবে
শাকসবজি ও ফলমূল: যেমন গাজর, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, আপেল, কমলালেবুসহ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ বিভিন্ন ফলমূল।

তিসি-বীজ: ক্যানসার কোষের বিস্তার রোধে তিসি বীজ বেশ ফলপ্রসূ একটি খাবার।

মসলা: দারুচিনি, হলুদে রয়েছে ক্যানসারনিরোধী উপাদান।

কলাই: মটরশুঁটিতে পর্যাপ্ত আঁশ রয়েছে, যা কলোরেক্টাল ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

নিয়মিত বাদাম খাওয়া।

জলপাই তেল, রসুন প্রভৃতি ঝুঁকি কমায়।

ক্যানসার প্রতিরোধে মাছ খাওয়া উপকারী।

নির্দিষ্ট মাত্রায় দুধপান।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি