1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৫ পূর্বাহ্ন

বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় ঋষিই হচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী!

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২২

কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান হতে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন পেনি মর্ডান্ট। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বদলে ঋষি সুনাকের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন তিনি। এর ফলে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নেতা সুনাক। খবর বিবিসির।
সোমবার (২৪ অক্টোবর) এক টুইটে প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন সাবেক ব্রিটিশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী মর্ডান্ট। তিনি বলেন, নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় সীমিত সময়সীমা সত্ত্বেও এটি পরিষ্কার যে, সহকর্মীরা মনে করেন, আমাদের আজ নিশ্চয়তা দরকার। তারা দেশের ভালোর জন্যই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
মর্ডান্ট বলেন, ঋষির প্রতি আমার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। আমরা যে প্রচারণা চালিয়েছে, তার জন্য আমি গর্বিত এবং যারা আমার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ।

এর আগে, রোববার রাতে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে ঘোষণা দেন হেবিওয়েট প্রার্থী যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ঘোষণার আগে ঋষির সঙ্গে মুখোমুখি বৈঠক করেছিলেন তিনি।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে, নিয়ম অনুসারে কনজারভেটিভ সদস্য ১০০ এমপি সমর্থন দিলে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় নামতে পারেন নির্বাচিত সদস্যরা। একাধিক প্রার্থী হলে ব্যালট পেপারে নির্বাচন হয়। কনজারভেটিভ পার্টির ১ লাখ ৭০ হাজার সদস্য প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন।
টোরি দলের ৩৫৭ সদস্যর মধ্য এখন পর্যন্ত ১৮০ জন নিজেদের মতামত জানিয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৫৫ জন সুনাককে সমর্থন দেবেন বলে নিশ্চিত করেছেন। বরিস সরে যাওয়ায় ঋষি সুনাকের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ও কনজারভেটিভ এমপি পেনি মরডান্ট। তাকে এখন পর্যন্ত ২৫ জন সদস্য সমর্থন দিচ্ছেন।
খবরে বলা হয়েছে, সোমবার (২৪ অক্টোবর) স্থানীয় সময় বেলা ২টার মধ্যে পেনি যদি ১০০ সমর্থন জোগাড় করতে না পারেন, প্রধানমন্ত্রী হতে ঋষি সুনাকের আর কোনো বাধা থাকবে না। তবে, এখন পর্যন্ত পেনি শত সদস্যের সমর্থন পাননি।
যদি সেটি হয়ে যায় ঋষির সঙ্গে ভোটে লড়বেন পেনি। বিকেল ৩টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট অনুষ্ঠিত হবে। ধারণা করা হচ্ছে কনজারভেটিভ পার্টি শুক্রবারই তাদের তাদের নতুন নেতা নির্বাচনের ফল ঘোষণা করবে।
বরিস জনসন প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করলে লিজ ট্রাস ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হন। মাত্র ৪৫ দিন ক্ষমতায় থাকার পর দিন কয়েক আগে পদত্যাগ করেন তিনিও। এর আগে লিজের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী হতে লড়াই করেন ঋষি সুনাক। সে যাত্রা হেরে যান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি