নেদারল্যান্ডসের করা ৯১ রান তাড়া করতে গিয়েও বেশ ভুগতে হয়েছে পাকিস্তানকে। ৪টি উইকেট হারাতে হয়েছে। খেলতে হয়েছে প্রায় ১৪ ওভার। সবচেয়ে বড় কথা, এই ম্যাচেও রানে ফিরতে পারেননি অধিনায়ক বাবর আজম। তবুও শেষ পর্যন্ত ৩৭ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের ব্যবধানে জয় পেয়েছে পাকিস্তান।
বিশ্বকাপে তারা এসেছিল টপ ফেবারিটের তকমা নিয়ে। কিন্তু প্রথম দুই ম্যাচ হেরেই ব্যাকফুটে চলে যায় পাকিস্তান। বিশেষ করে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরে। প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে একেবারে শেষ বলে হারতে হয়েছে। ব্যবধান ছিল ৪ উইকেটের। জিম্বাবুয়ের সঙ্গে জেতা ম্যাচ শেষ মুহূর্তে এসে একেবারে শেষ বলে হারতে হয়েছে মাত্র ১ রানের ব্যবধানে।
নেদারল্যান্ডস টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়। পুরো ২০ ওভার খেলেও নেদারল্যান্ডস শতরান করতে পারেনি। ৯ উইকেট হারিয়ে ৯১ রানে থেমেছে নেদারল্যান্ডসের ইনিংস। কলিন অ্যাকারম্যান সর্বোচ্চ ২৭ বলে ২৭ রান সংগ্রহ করেন। নেদারল্যান্ডসের ইনিংসে কোনো ছক্কা ছিল না। পাকিস্তানের শাদাব খান ২২ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন।
মাত্র ৯২ রান তাড়া করতে নেমেও পাকিস্তানের শুরুটা সাবলীল হয়নি। দ্বিতীয় ওভারেই অধিনায়ক বাবর আজম সাজঘরে ফিরেছেন ৫ রানে রান আউট হয়ে। ফখর জামান ও রিজওয়ানের জুটিতে পাকিস্তানকে আর বেগ পেতে হয়নি। রিজওয়ান ৩৯ বলে ৪৯ এবং ফখর জামান ১৬ বলে ২০ রান করেন। নেদারল্যান্ডসের ব্র্যান্ডন ২ উইকেট নেন।