1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৭ অপরাহ্ন

সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্রের উৎপাদন বাড়াচ্ছে রাশিয়া

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২২

ইউক্রেনের যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া নতুন প্রজন্মের অস্ত্রের উৎপাদন বাড়িয়েছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ এ কথা জানান।
দিমিত্রি মেদভেদেভ জানান, নতুন প্রজন্মের শক্তিশালী অস্ত্র তাদের দেশকে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ার মতো শত্রুদের হাত থেকে রক্ষা করবে।
মেদভেদেভ রাশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের একজন। পুতিনপন্থী হিসেবে পরিচিত, মেদভেদেভ ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত দেশটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
মেদভেদেভ রাশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের একজন। মেদভেদেভ রাশিয়ার সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনীতিবিদদের একজন।
তিনি ২০১২ সালে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি ২০২০ সাল পর্যন্ত এই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। এখন মেদভেদেভ রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন প্রেসিডেন্ট পুতিন।
রোববার বার্তা আদানপ্রদানের অ্যাপ টেলিগ্রামে মেদভেদেভ বলেন, আমরা নতুন প্রজন্মের সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্রের উৎপাদন বাড়াচ্ছি। এই অস্ত্রগুলো ধ্বংসের দিক থেকে খুবই শক্তিশালী।
এখন মেদভেদেভ রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এখন মেদভেদেভ রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বিশ্বজুড়ে রাশিয়ার শত্রু ছড়িয়ে রয়েছে মন্তব্য করে মেদভেদেভ আরও বলেন, শুধু ইউক্রেন আমাদের শত্রু নয়। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডসহ বিভিন্ন জায়গায় এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা মস্কোর বিরুদ্ধে নাৎসিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন।
মেদভেদেভ ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে রাশিয়া কোন শক্তিশালী অস্ত্রের উৎপাদন কতটা বাড়িয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালায়। এরপর থেকেই মেদভেদেভ সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয়। বিভিন্ন সময়ে পোস্ট দিয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়েছেন তিনি। যুদ্ধে রাশিয়ার নীতি, কৌশল ও অবস্থান বর্ণনা করেছেন।
এর আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও নতুন ধরনের অস্ত্র তৈরির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এর মধ্যে রয়েছে হাইপারসনিক অস্ত্র। এই অস্ত্রটি প্রচলিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে এড়াতে সক্ষম।
গত শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) পুতিন জানিয়েছেন, সংঘাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাশিয়া পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার না করার নীতিতে আনুষ্ঠানিক পরিবর্তনের সম্ভাবনাকে ধরে রেখেছে।
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন।কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন।
এদিন কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, ‘মার্কিন কৌশলে একতরফা পারমাণবিক হামলার উদাহরণ রয়েছে, নথিতে এটিকে একটি প্রতিরোধমূলক আঘাত হিসেবে উল্লেখ করা আছে। আমাদের এটি নেই। অন্যদিকে আমরা আমাদের কৌশলে প্রতিশোধমূলক হামলার বিষয়টি রেখেছি।’
যদিও এর দুই দিন আগেই গত বুধবার (৭ ডিসেম্বর) রাশিয়ার মানবাধিকার কাউন্সিলের বার্ষিক বৈঠকে পুতিন বলেছিলেন, ‘রাশিয়া আগ বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না। রাশিয়ার ওপর হামলা চালানো হলেই কেবল এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করে পাল্টা জবাব দেওয়া হবে।’
পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিন দিন বাড়ছে।পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিন দিন বাড়ছে।
তিনি উল্লেখ করেন, পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিন দিন বাড়ছে। রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই হুমকির বিষয়টি আড়াল করে রাখাটা ভুল হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি