বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানিয়েছে, চীনে কোভিড-১৯ এর নতুন একটি ঢেউয়ের আঘাত নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই দেশটির হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
ডব্লিউএইচওর কর্মকর্তা ডা. মাইকেল রায়ান জানিয়েছেন, নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রগুলো (আইসিইউ) ব্যস্ত, যদিও চীনের কর্মকর্তারা রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম বলে দাবি করছেন। চীনের পরিসংখ্যানগুলোতে বুধবার (২১ ডিসেম্বর) কোভিডে কেউ মারা যায়নি বলে দেখাচ্ছে কিন্তু দেশটিতে রোগটির প্রকৃত প্রভাব নিয়ে সন্দেহ রয়েই গেছে।
চীনে কোভিড-১৯ এর নতুন একটি ঢেউয়ের আঘাত নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই দেশটির হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।চীনে কোভিড-১৯ এর নতুন একটি ঢেউয়ের আঘাত নিয়ে উদ্বেগের মধ্যেই দেশটির হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
সম্প্রতি কোভিডের নতুন ঢেউ শুরু হওয়ার পর বেইজিং ও অন্যান্য শহরের হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে। ২০২০ সাল থেকে চীন তাদের জিরো কোভিড নীতি অনুযায়ী কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে এসেছে।
কিন্তু কঠোর ওই নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন বিক্ষোভের পর দেশটির সরকার দুই সপ্তাহ আগে অধিকাংশ বিধিনিষেধই তুলে নিয়েছে। এর পর থেকে রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। এতে বয়স্কদের মধ্যে উচ্চ মৃত্যুর হারের আশঙ্কাও বাড়তে শুরু করে।
সম্প্রতি কোভিডের নতুন ঢেউ শুরু হওয়ার পর বেইজিং ও অন্যান্য শহরের হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে।সম্প্রতি কোভিডের নতুন ঢেউ শুরু হওয়ার পর বেইজিং ও অন্যান্য শহরের হাসপাতালগুলো রোগীতে ভরে যাচ্ছে।
রোগীর এই বৃদ্ধি সত্ত্বেও সরকারি পরিসংখ্যানগুলোতে মঙ্গলবার (২০ ডিসেম্বর) মাত্র পাঁচ জনের ও সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) দুইজনের মৃত্যু হয়েছে বলে দেখানো হয়। এসব দেখে ডব্লিউএইচও এর জরুরি স্বাস্থ্য কর্মসূচির প্রধান ডা. রায়ান করোনা ভাইরাসের সাম্প্রতিক বিস্তারের বিষয়ে চীনকে আরও তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।