হাসপাতালে নিহতের স্বজনদের আহাজারি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘তুচ্ছ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে’ জেলা ছাত্রলীগের এক নেতার মৃত্যু হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন জানান, বুধবার বিকালে জেলা শহরের মুন্সেফপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
জেলার চুন্টা এলাকার মাসুদ মিয়ার ছেলে নিহত ইকরাম এহমাদ (২৪) জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
ইকরামের পরিবার বর্তমানে জেলা শহরের ফরিদুল হুদা রোডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া টাওয়ারের ফ্ল্যাটে থাকে।
ঘটনার পরপরই রায়হান নামের ২০ বছর বয়সী এক তরুণকে আটক করে পুলিশ। রায়হান ঢাকার বংশাল এলাকার জিয়াউল করিমের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন জানান, রায়হান মুন্সেফপাড়ায় তার মামার বাসায় থাকতেন। ইকরাম ওই বাসায় আসা-যাওয়া করতেন। তারা দুজন মিলে একটি মোটরসাইকেল চালাতেন।
শাখাওয়াত হোসেন আরও জানান, বিকালে রায়হানের কাছে সেই মোটরসাইকেলের চাবি চান ইকরাম। কিন্তু রায়হান চাবি না দেওয়ায় দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ইকরামকে চুরিকাঘাত করেন রায়হান।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন।
এদিকে, ইকরাম হত্যায় জড়িতের শাস্তি চেয়ে সন্ধ্যায় সদর হাসপাতাল সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘তুচ্ছ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে’ জেলা ছাত্রলীগের এক নেতার মৃত্যু হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন জানান, বুধবার বিকালে জেলা শহরের মুন্সেফপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে।
জেলার চুন্টা এলাকার মাসুদ মিয়ার ছেলে নিহত ইকরাম এহমাদ (২৪) জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
ইকরামের পরিবার বর্তমানে জেলা শহরের ফরিদুল হুদা রোডের ব্রাহ্মণবাড়িয়া টাওয়ারের ফ্ল্যাটে থাকে।
ঘটনার পরপরই রায়হান নামের ২০ বছর বয়সী এক তরুণকে আটক করে পুলিশ। রায়হান ঢাকার বংশাল এলাকার জিয়াউল করিমের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন জানান, রায়হান মুন্সেফপাড়ায় তার মামার বাসায় থাকতেন। ইকরাম ওই বাসায় আসা-যাওয়া করতেন। তারা দুজন মিলে একটি মোটরসাইকেল চালাতেন।
শাখাওয়াত হোসেন আরও জানান, বিকালে রায়হানের কাছে সেই মোটরসাইকেলের চাবি চান ইকরাম। কিন্তু রায়হান চাবি না দেওয়ায় দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ইকরামকে চুরিকাঘাত করেন রায়হান।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার শাখাওয়াত হোসেন।
এদিকে, ইকরাম হত্যায় জড়িতের শাস্তি চেয়ে সন্ধ্যায় সদর হাসপাতাল সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা।