নিউজ ডেস্ক,
আজ সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, ফোর্সেস গোল-২০৩০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীর সদস্যদের আধুনিক প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত করতে দেশের সর্ববৃহৎ ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জ শুভ উদ্বোধন করেন।
বুধবার (১৬ আগস্ট), শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু সংলগ্ন শেখ রাসেল সেনানিবাসে সকাল ১০টার দিকে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ফায়ারিং রেঞ্জের উদ্বোধন করেন তিনি।
জানা গেছে, ফায়ারিং প্রশিক্ষণের প্রথম দিনে ১২জন সেনাসদস্য দুজন করে ছয়টি দলে নিখুঁত নিশানায় লক্ষ্যভেদ করেন। নবনির্মিত অত্যাধুনিক ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জে বৈরী আবহাওয়াতেও ১০০ মিটার দূরত্ব থেকে ফায়ারিংসহ স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্যবস্তু পরিবর্তনের সুবিধা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “ফায়ারিং রেঞ্জ যেকোনো সেনানিবাসের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যে মূল মন্ত্র ‘এক গুলি এক শত্রু’, এটাকে বাস্তবায়ন করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। আর সেই ফায়ারিং সঠিকভাবে চর্চা করতে ফায়ারিং রেঞ্জ দরকার।”
সেনাপ্রধান বলেন, ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা জাতীয় যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য সবসময় প্রস্তুত রয়েছে। সেনাবাহিনীকে একটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছে।
সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ,বলেন, ফায়ারিং রেঞ্জ যেকোনো সেনানিবাসের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। প্রথমবারের মতো নির্মিত বৃহৎ পরিসরে ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জের আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে দেশের অন্য সেনানিবাসে ইনডোর ফায়ারিং রেঞ্জ নির্মাণ করা হবে, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য ফায়ারিং অনুশীলনের ধারায় নতুন সংযোজন। ফায়ারিং রেঞ্জ যেকোনো সেনানিবাসের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ স্থান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যে মূল মন্ত্র ‘এক গুলি এক শত্রু’, এটাকে বাস্তবায়ন করতে হলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। আর সেই ফায়ারিং সঠিকভাবে চর্চা করতে ফায়ারিং রেঞ্জ দরকার।”