1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৪ পূর্বাহ্ন

পিএসজিতে আমি ও মেসি নরকে ছিলাম : নেইমার

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

বার্সেলোনায় থাকাকালীন মেসি-নেইমারের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল। এরপর ২০১৭ সালে লা লিগার ক্লাব ছেড়ে পিএসজিতে যোগ দেন নেইমার, কিন্তু তাদের বন্ধুত্বে ছেদ পরেনি। পরে বার্সার সঙ্গে মেসির নানা সমস্যায়, ২০২১ সালে কাতালান ছেড়ে লা পুলগাও পাড়ি জমান পিএসজিতে। এতে পুরনো সতীর্থ নেইমারের সঙ্গে রিইউনিয়ন ঘটলেও প্যারিসের ক্লাবটিতে মোটেও শান্তিতে ছিলেন না লিও ও ব্রাজিলের তারকা। প্রতি মুহূর্তে নরক যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়েছে তাদেরকে। এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন ব্রাজিলিয়ান পোষ্টার বয়।
পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় থাকা নেইমার সম্প্রতি কথা বলেছেন ব্রাজিলিয়ান গণমাধ্যম গ্লোবোর ‘এসকোর্ট এসপেটাকুলার’-এর সঙ্গে। সেখানে কেন ইউরোপ ছেড়ে সৌদিতে, কেনইবা চুক্তি থাকতেও পিএসজি ছাড়লেন তিনি! এসব কিছু নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে কথা বলেন।

পিএসজি নিয়ে কথা উঠতেই তিনি বলেছেন, ‘আমি আর মেসি সেখানে নরকে বাস করছিলাম। মেসি যে বছর বিশ্বকাপ জিতল সেই বছর সে আর আমি একই দলে। যা ভেবে আমি ভীষণ আনন্দিত। কিন্তু একইসঙ্গে দুঃখ, কারণ আর্জেন্টিনা দলে তাকে যে হাসিখুশি দেখা যেত প্যারিসে ঠিক ততটাই পারিপাশ্বিক নানা চাপে দিন কাটাতে হত। ওই জায়গা নরকের চেয়ে কম কিছু নয়। আমরা দুজনেই সেই নরক বাস থেকে মুক্তি পেয়েছি।’
কেন এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল এ নিয়ে নেইমার বলেন, ‘আমরা আপসেট থাকতাম। কারণ ওখানে আমরা কিছুই করতে পারছিলাম না। ওখানে নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দিতে গিয়েছিলাম। দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে, ইতিহাস তৈরি করতে গিয়েছিলাম। তাই ফের একবার একসঙ্গে খেলা শুরু করি। যাতে ইতিহাস তৈরি করতে পারি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা সেটা করতে পারিনি।’
এছাড়া মেসির পিএসজি ছাড়ার বিষয়ে নেইমার বলেছেন, ‘মেসিকে যেভাবে পিএসজি বিদায় দিয়েছে, সেটা তার প্রতি অসম্মানের। কারণ মেসি সবাইকে নিয়ে খেলেন, খেলতে হয় কিভাবে সেটা সেখান। তারপর মাঠে সবাইকে নিয়ে লড়াই করেন। দল যদি হেরে যায়, তবে তাকে সবাই পাশে পায়। কিন্তু ক্লাব তার পাশে কখনও সেভাবে থাকত না। আমি খুব খুশি যে সে বিশ্বকাপ জিতেছে। তার ক্যারিয়ারের শেষে এটা না থাকলে বেমানানই হত বলে আমি মনে করি।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি