1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জিকে পাম্প বন্ধ

হৃদয় রায়হান ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
  • আপডেট : শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা জিকে সেচ প্রকল্পের পাম্পের ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নষ্ট হওয়ায় শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩) থেকে পানি সরবরাহ বন্ধ  রয়েছে । সেচের পানির অভাবে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় জিকে সেচ প্রকল্প’র পাম্পের ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নষ্ট হওয়ার কারণে গত ১৭-সেপ্টেম্বর-২০২৩ ইং তারিখ থেকে পানি সরবরাহ বন্ধ আছে। কৃষকরা বর্তমানে পানি থেকে বঞ্চিত।

ভেড়ামারায় গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পে’র (জিকে) সুত্রে জানা গেছে, জিকে সেচ প্রকল্প’র পাম্পের ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নষ্ট হওয়ার

পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।

দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জিকে) সেচ প্রকল্পের আওতায় কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরায় ১৩টি উপজেলায় মোট ৪ লাখ ৮৮ হাজার একর জমি রয়েছে। আমন চাষসহ অন্যান্য ফসলের আবাদ চলছে। গঙ্গা কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পে ইলেক্ট্রিক্যাল পাওয়ার সার্কিট নষ্ট হওয়ার কারণে পাম্প বন্ধ রয়েছে।

এর ফলে আমন ধান সহ অন্যান্য ফসলি জমিগুলো পানির অভাবে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। জমিতে আবাদি জমিতে বৃষ্টি কম হওয়ায় রোদে ফসল নষ্ট হাচ্ছে। সেচের পানির অভাবে কৃষকরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের তিনটি পাম্পের মধ্যে পূর্বে দুইটি পাম্প বন্ধ ছিলো।

এর মধ্যে একটি সচল থাকলেও আবার সেটি বৈদ্যুতিক কারণে বন্ধ হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির শংকা ও দিশেহারা চাষীরা ।

কৃষক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমন খেতে দেখা দিয়েছে গোড়া পচা রোগ ও মাজরা পোকার আক্রমণ। বিভিন্ন কীটনাশক প্রয়োগ করা হলেও কোন কাজে আসছে না।

আমন চাষের জন্য ভরা মৌসুমে গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প থেকে পানি পাচ্ছিনা। সেচ পাম্প মালিকদের কাছ থেকে বাড়তি খরচে কিনতে হচ্ছে পানি। ক্যানেলে পানি থাকতে ধান লাগাইছি এখন দেখছি পানি নাই। পানির অভাবে ধান সহ বিভিন্ন ফসলসহ সবজি নষ্ট হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানির আশায় আমরা অনেকে বোরিং বন্ধ করে দিয়েছি। প্রত্যেক বছরে আমরা ক্যানেলের পানি দিয়ে চাষাবাদ করি। এ সময় দেখছি পানি নেই খুব সমস্যার ভিতরে রয়েছি । আমন ধানের লক্ষ্য মাত্রা অর্জিত না হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, পাম্পের পিএলসি পাওয়ার সার্কুলেশন ইউনিট ভোল্টেজ বেশি হওয়ার কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। গত ১৭সেপ্টেম্বর ২০২৩ ইং তারিখ হতে পাম্প বন্ধ রয়েছে।

খুব শীঘ্রই এটা মেরামত করতে সক্ষম হবো। পিএলসি সুইচ জাপানের হওয়াতে বাংলাদেশে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। তাই আমরা চায়না অথবা কোরিয়া থেকে আমদানি করতে হবে। আশা রাখি খুব তাড়াতাড়ি আমাদের হাতে চলে আসবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি