1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন

ভিয়েতনামের জেমালিংক বন্দর পরিদর্শন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৩

আধুনিক পদ্ধতিতে নতুন বন্দরের পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনে বিভিন্ন দেশের বন্দর পরিদর্শনের অংশ হিসেবে আজ ভিয়েতনামের জেমালিংক ইন্টারন্যাশনাল বন্দর পরিদর্শন করেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপির নেতৃত্বে পায়রা বন্দরের একটি প্রতিনিধিদল।
এই পরিদর্শনলব্ধ জ্ঞান পায়রা বন্দর মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নে ও বাস্তবায়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের লক্ষ্যে ‘কনসালটেন্সি সার্ভিসেস ফর প্রিপারেশন অব পায়রা পোর্ট ডিটেল মাস্টার প্ল্যান’ শীর্ষক কাজ সম্পাদনের বুয়েট এর ব্যুরো অব রিসার্চ টেস্টিং এন্ড কনসালটেশন (বিআরটিসি) সাথে ২০১৯ সালে চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে এবং এর কার্যক্রম প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কাজটি সম্পাদনে ব্যয় হবে ১২৫ কোটি টাকা। মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নে বুয়েটের বিআরটিসির সাথে নেদারল্যান্ডসের রয়েল হাস্কনিঙ এবং বাংলাদেশে তাদের সহায়ক কোম্পানি প্রফিসিয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড কাজ করছে।
জেমালিংক ইন্টারন্যাশনাল বন্দরে প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান ওই বন্দরের সিইও বেনোয়েট ক্লেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল গোলাম সাদেক, প্রকল্প পরিচালক ক্যাপ্টেন মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, পায়রা বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) মো. আতিকুল ইসলাম, প্রফিসিয়েন্ট সার্ভিসেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. দেলোয়ার হোসেন, রয়েল হাস্কনিঙ এর বাংলাদেশের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ সেবাস্তিয়ান এন্টনি হালসবার্গেন উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে পায়রা বন্দরের উদ্বোধন করেন। ২০১৬ সাল থেকে এ বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্দরে দেশি-বিদেশি ২০২২ টি জাহাজ অপারেশনের মাধ্যমে সরকারের মোট আয় হয় ৯৭৫ কোটি টাকা।
জেমালিংক বন্দর ২০০৮ সালে কার্যক্রম শুরু করলেও ২০২১ সালে এটার অপারেশনের কাজ শুরু হয়। নেদারল্যান্ডসের রয়েল হাস্কনিঙ কোম্পানি এর ডিজাইন, ফিজিবিলিটি স্টাডি ও মাস্টার প্ল্যান প্রণয়নের কাজ করে। বন্দরটির বার্ষিক কন্টেইনার ধারণ ক্ষমতা ১.৫ মিলিয়ন টিইইউস। এর ৮টি শিপ টু শোর গেন্ট্রি ক্রেন, ২৪টি রাবার টায়ার গেন্ট্রি ক্রেন ও পাঁচটি ফিক্সড কার্গো ক্রেন রয়েছে। বন্দরটিতে ড্রাফট রয়েছে ১৬.৫ মিটার। হো চি মিন সিটির ৮৫ ভাগ পণ্য এ বন্দরের মাধ্যমে আমদানি-রপ্তানি হয়ে থাকে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি