এরমধ্যে রেলসহ ১৫টি প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৪টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। উদ্বোধন হতে যাওয়া প্রকল্পগুলো হলো, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর চ্যানেল, দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন, মাতারবাড়ির আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কয়লাভিত্তিক তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাঁকখালী নদীর ওপর নির্মিত সেতু, সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে কুতুবদিয়া দ্বীপকে জাতীয় গ্রিডে সংযুক্তকরণ, উখিয়ার বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প।
এছাড়া রামু উপজেলায় কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, চকরিয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আব্দুল হামিদ পৌর বাস টার্মিনালের সম্প্রসারণ ও উন্নয়নকাজ, কুতুবদিয়া ঠান্ডা চৌকিদার পাড়া আরসিসি গার্ডার ব্রিজ, মহেশখালীর গোরকঘাটা-শাপলাপুরের জনতাবাজার সড়ক, বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভূমি ভরাট, বাঁধ নির্মাণ প্রকল্প, ঈদগাঁও জাহানারা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মহেশখালীর ইউনুছখালীর উচ্চ বিদ্যালয়, উখিয়ার রত্না ও মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন।
অন্যদিকে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হবে যেসব প্রকল্পের তা হলো, মাতারবাড়ির গভীর সমুদ্রবন্দর চ্যানেলের ১ম টার্মিনাল, টেকনাফের মাল্টিপারপাস ডিজাস্টার রেসিডেন্ট শেল্টার কাম আইসোলেশন সেন্টার, রামুর জোয়ারিয়ানালার নন্দা খালী সড়কে আরসিসি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণ, জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে কাব স্কাউটিং সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় ভবন নির্মাণ প্রকল্প।
এসব প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পাশাপাশি ট্রেনে চড়ে রামু পর্যন্ত রেললাইন পরিদর্শন, কক্সবাজার আইকনিক রেলস্টেশনে সুধী সমাবেশ, ও মহেশখালীর মাতারবাড়িতে জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।