1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
চাকা ঘোরাতে ঘোরাতে কোটিপতি: সিডিএর গাড়ি চালক মহিউদ্দিনের অবৈধ সাম্রাজ্য! কানায় কানায় পূর্ণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু ঘুষ গ্রহণের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান-বাবরসহ আটজন শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ ট্রাম্পের নির্দেশে ভয়েস অব আমেরিকার ১৩০০ কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে   আবরার হত্যা : ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন বহাল ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব ইউএন হাউজ উদ্বোধন করলেন জাতিসংঘ মহাসচিব দ্বিতীয় শ্রেণির মর্যাদা পাবেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

সাংবাদিককে থুথু মেরে জরিমানা দিলেন নির্মাতা

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২৪

চলচ্চিত্র নির্মাতা মাইওয়েন। গেল বছর ৭৬তম কান চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্ধোধনী দিনে প্রদর্শিত হয়েছিল তার নির্মিত সিনেমা ‘জঁ দ্যু ব্যারি’। এতে অভিনয় করেছিলেন জনি ডেপ। তবে যেদিন সিনেমাটির টিম যেদিন লালগালিচায় হাঁটছিল, সেদিন ফরাসি সাংবাদিক এডউই প্লেনেলের মুখে থুথু মেরেছিলেন মাইওয়েন।
সেসময় চলচ্চিত্রাঙ্গনে ব্যাপক শোরগোল হয় বিষয়টি নিয়ে। এমনকি মামলা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। এবার সাংবাদিককে থুথু মারার কারণে জরিমানা গুণতে হলো মাইওয়েনকে।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) এ ঘটনায় মাইওয়েনকে ৪০০ ইউরো (৪৩৫ ডলার) জরিমানা দেয়ার নির্দেশ দেয় ফরাসি আদালত। মূলত নির্মাতার কাজে কোনো বাধা না দেওয়া সত্ত্বেও সাংবাদিকের সঙ্গে এমন আচরণ করায় এই জরিমানা ধার্য করা হয়।
দায়ের করা মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে— রেস্তোরাঁয় খাবার খাচ্ছিলেন প্লেনেল। পাশেই অন্য একটি টেবিলে বসে ছিলেন নির্মাতা মাইওয়েন। হঠাৎই তিনি নিজের টেবিল থেকে উঠে এসে প্লেনেলের চুল ধরে মুখে থুথু ছিটিয়ে দেন। তারপর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে যান তিনি। এই ঘটনায় রীতিমতো ট্রমায় পড়ে যান ওই সাংবাদিক।
এর আগে গণমাধ্যমেকয়ে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্লেনেল জানিয়েছিলেন, ‘লিও দ্য প্রফেশনাল’ খ্যাত নির্মাতা লুক বেসনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়নের অভিযোগের একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল মিডিয়াপার্ট। সে কারণেই ব্যাপক ক্ষুব্ধ হয়ে এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন মাইওয়েন।
যদিও প্লেনেলের এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মাইওয়েন বলেন, ওই তদন্ত প্রতিবেদনের জন্য নয়, বরং আমার সঙ্গে তারা যেমনটা করেছেন সেটা ছিল ‘নৈতিকভাবে ধর্ষণের’ শামিল। আর তাই এই ঘটনার আমি ক্ষমা চাই না এবং অনুশোচনাও করি না। আমি সেসময় যা অনুভব করেছি, তার কোনো ক্ষতিপূরণ হয় না।

উল্লেখ্য, ১৯৯২ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন লুক বেসন-মাইওয়েন। বিয়ের সময় বেসনের বয়স ৩৩ ও মাইওয়েনের বয়স ছিল ১৬ বছর। তবে তাদের সংসার খুব বেশি দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ১৯৯৭ সালে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এই তারকা দম্পতি। তাদের সংসারে এক কন্যাসন্তান রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি