1. [email protected] : admin :
  2. [email protected] : জাতীয় অর্থনীতি : জাতীয় অর্থনীতি
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১০ অপরাহ্ন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের নামে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা : কাদের

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২২ মার্চ, ২০২৪

বিএনপির ঘোষণা দিয়ে ভারতীয় পণ্য বয়কটের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ভারতীয় পণ্য বয়কটের নামে বিএনপি আমাদের বাজার ব্যবস্থা অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর ভারতীয় শাল ফেলে দেওয়ার বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির নেতা শাল ফেলে দিয়ে ভারতীয় পণ্য বয়কটের নিদর্শন করা পাগলামি। আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের একটি বড় অংশ আসে ভারত থেকে। বিএনপির এক নেতা গণতন্ত্র উদ্ধারে ভারতের সহযোগিতা চান, আবার আরেক নেতা ভারতের পণ্য বয়কটের ডাক দেন। আসলে বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেরা দিশেহারা হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কতটা দেউলিয়া হলে প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে বয়কটের মতো কথা বলতে পারে। তারা নির্বাচনে না আসার যে ভুল করেছে, সে ভুলের খেসারত দিতে হচ্ছে। তাই উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপাচ্ছে।

সেতুমন্ত্রীবলেন, ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকার কারণে সীমান্ত চুক্তির বাস্তবায়ন করেছি। মুক্তিযুদ্ধে ভারতে আমাদের সাহায্য করেছে। এখন গণতন্ত্র উদ্ধারে আমরা তাদের সাহায্য চাই। ভারতীয় পণ্য বয়কট মানে পাগলামি।

বিএনপি পথহারা পথিকের মতো দিশেহারা হয়ে পড়েছে বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাদের প্রায় সব নেতা জেল থেকে বের হয়ে গেছে। তাহলে দমন-পীড়ন কথায় চলছে? বিএনপির বয়কটের ডাক বাংলাদেশের মানুষ শোনে না।

ওবায়দুল কাদের বলেন, যখন বিএনপির আন্দোলনের কোনো ইস্যু থাকে না, তখন ভারত তাদের জন্য ইস্যু। ভারতীয় পণ্য যারা বয়কট করতে চায় বাংলাদেশের জনগণ তাদের বয়কট করবে। ভারতের সঙ্গে ততক্ষণ বন্ধুত্ব রাখবো, যতক্ষণ জনগণ ও জাতীয় স্বার্থ নিশ্চয়তা পাবে।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, উপদপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© ২০২০ দৈনিক জাতীয় অর্থনীতি